এস, এ, এ
রাসুল (সা.) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেছেন: কোন ব্যাক্তি যদি ২৯শে শাবান তারিখের রাতে (২৮শে শাবানের দিবাগত রাতে) ১০ রাকাত নামাজ পড়ে। তাহলে আল্লাহ তাকে ইবাদতকারীর সমপরিমাণ সওয়াব দান করবেন, তার সৎ কর্মের পরিমাণকে বৃদ্ধি করে দিবেন, তার কৃতকর্মের হিসাব কিতাবকে সহজতর করে দিবেন।
নামাজটি পড়ার পদ্ধতি: প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার পরে সুরা তাকাসুর, ফালাক, নাস এবং ইখলাস প্রত্যেকটি ১০ বার করে পাঠ করতে হবে। দ্বিতীয় রাকাতটিও অনুরূপভাবে পড়তে হবে। অবশিষ্ট নামাজগুলো উল্লেখিত পদ্ধতিতে আদায় করতে হবে।
সুরা তাকাসুর: আলহা-কুমুততাকা-সু র। হাত্তা-যুরতুমুল মাকা-বির। কাল্লা-সাওফা তা‘লামূন।সু ম্মা কাল্লা-সাওফা তা‘লামূন। কাল্লা-লাও তা‘লামূনা ‘ইলমাল ইয়াকীন। লাতারাউন্নাল জাহীম সুম্মা লাতারাউন্নাহা-‘আইনাল ইয়াকীন। সুম্মা লাতুসআলুন্না ইয়াওমাইযিন ‘আনিন্না‘ঈম।
সুরা ফালাক্ব:
কুল্ আ‘ঊযু বিরব্বিল্ ফালাক্ব, মিন্ শার রিমা-খলাক্ব, ওয়ামিন্ শাররি গ-সিক্বিন্ ইযা-ওয়াক্বাব্, ওয়ামিন্ শাররিন নাফ্ফা-সা-তি ফিল্ ‘উক্বাদ্, ওয়ামিন্ শাররি হা-সিদিন্ ইযা-হাসাদ্।
সুরা নাস:
কুল্ আউযু বিরাব্বিন নাস। মালিকিন্নাস। ইলাহিন নাস। মিন শাররীল ওয়াস ওয়াসিল খান্নাস। আল্লাযি ইউওয়াস ওয়িসু ফী সুদুরিন নাস। মিনাল জিন্নাতি ওয়ান নাস।
রাসুল (সা.) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, কেউ যদি শাবান মাসে ২৯ দিন রোজা রাখে তাহলে সে আল্লাহর সন্তুষ্টির চরম উৎকর্ষে পৌছাবে। (ইক্ববালুল আমাল, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৯৪৯, ৯৫০)